1. raselahamed29@gmail.com : admin :
  2. uddinjalal030@gmail.com : jalal030 :
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩৩ অপরাহ্ন

দৌলতপুরে সরকার ঘোষিত লকডাউন বাস্তবায়নে ইউপি চেয়ারম্যানদের ভূমিকা প্রশ্ন বিদ্ধ

Khandaker Jalal Uddin. Email: uddinjalal030@gmail.com
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১
  • ৬৯৮ Time View

দৌলতপুর প্রতিনিধি:কুষ্টিয়ায় দৌলতপুরে সরকার ঘোষিত লকডাউন বাস্তবায়নে ইউপি চেয়ারম্যানদের ভূমিকা প্রশ্ন বিদ্ধ। করোনা ভাইরাস ভয়াবহ রূপ নেওয়াতে গত ২০ জুন রবিবার রাত ১২ টা থেকে সাত দিন কঠোর লকডাউন ঘোষণা দেন জেলা প্রশাসন।

এদিকে দৌলতপুর উপজেলা ভারত সিমান্ত প্রায় ৪৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে আদাবাড়ীয়া ইউনিয়নে ধর্মদহ সিমান্তের প্রায় ১৭ কিলোমিটার কাটা তারের কোন বেড়া নেই, তাই চরম ঝুকিতে আছে দৌলতপুর উপজেলা।

দৌলতপুর উপজেলাকে মহামারীর হাত থেকে বাঁচাতে রবিবার দুপুরে এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়, সভায় উপস্থিত ছিলেন, কুষ্টিয়া-১ দৌলতপুর আসনের সংসদ সদস্য আ.কা.ম. সরওয়ার জাহান বাদশাহ, উপজেলা চেয়ারম্যান এজাজ আহমেদ মামুন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমিন আক্তার, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টি.এইচ.ও ডা.তুহিন, থানা অফিসার ইনচার্জ নাসির উদ্দিন, ১৪ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, দৌলতপুর কর্মরত মিডিয়ার সাংবাদিক সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।

এ সময় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় জেলা প্রশাসন ঘোষিত যে কোন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে উপজেলা প্রশাসনের সাথে মানুষকে বাঁচাতে এক যোগে কাজ করবেন জন প্রতিনিধিরা।

কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন। উপজেলা চেয়ারম্যান ছাড়া মাঠে নেই একজন জনপ্রতিনিধি। উপজেলা চেয়ারম্যান ও নির্বাহী অফিসার শারমিন আক্তার মানুষকে সচেতন করতে ও লকডাউন বাস্তবায়ন করতে সোমবার সকাল থেকে কঠোর পরিশ্রম করছে।
এদিকে উপজেলার বেশকিছু বড় বাজারের বাজার কমিটির সভাপতি, বর্তমান চেয়ারম্যান, যেমন প্রাগপুর বাজারের সভাপতি প্রাগপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, ভাগজোত বাজারের সভাপতি রামকৃষ্ণ পুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, দৌলতখালী বাজারে সভাপতি দৌলতপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, মথুরাপুর বাজারের সভাপতি উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সাবেক তথ্য বিষয়ক সম্পাদক টিপু নেওয়াজ ।

তাদের লকডাউন বাস্তবায়নে কোন ভুমিকা চোখে পড়েনি বরং তাদের বাজার গুলি চলেছে স্বাভাবিক দিনের মত। উক্ত বাজার গুলির ব্যবসায়ীরা জোর গলায় দাবি করেন আমাদের সভাপতি চেয়ারম্যান আমাদের কে কি বলবে?

এ দিকে সচেতন মানুষ উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন যাদের এই সময় জনগনের পাশে থাকার কথা, তারা ঘরে বসে আছেন। উপজেলা প্রশাসনের পাশাপাশি যদি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান রা প্রতিটা ইউনিয়নে ৯ জন গ্রাম পুলিশকে দায়িত্ব পালনের কাজে লাগায় তাহলে লকডাউন বাস্তবায়নে খুব একটা বেগ পেতে হবেনা, ইউপি চেয়ারম্যানদের ভূমিকা প্রশ্ন বিদ্ধ, সবকারী বিধিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখায়ে জনগণকে রক্ষা না করে বিপদের দিকে ধাপিত করছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 biplobidiganta.com

Design & Developed By : Anamul Rasel