1. raselahamed29@gmail.com : admin :
  2. uddinjalal030@gmail.com : jalal030 :
শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আল্লারদর্গা বাজারের ১.৫০ কি:মি: রাস্তা চলাচলের অযোগ্য দেখার কেউ নেই দৌলতপুরে ৭টি মন্ডপে অনুষ্ঠিত হচ্ছে সারদীয় দূর্গা পূজা দৌলতপুরে বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু ॥ আহত-৯ দৌলতপুরে ২৫-৩০ মিটার দূরে উদয়নগর বিজিবি ক্যাম্প পদ্মা নদী ভাঙ্গনের চরম ঝুঁকিতে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন ও কমিশনের ১২ সদস্য পদত্যাগ দৌলতপুরে ৩৫ বোতল ফেন্সিডিলসহ সুজন নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে থানা পুলিশ দৌলতপুরের শারদীয় দূর্গা পূজা উদযাপনে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত দৌলতপুর কলেজে ১৫ দিনে তিন কমিটি অনুমোদন, মিশ্র প্রতিক্রিয়া বিতর্কিত কমিটি বাতিল ও অধ্যক্ষের অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ দৌলতপুরে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা দৌলতপুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের অবসর জনিত বিদায় সংবর্ধনা

দৌলতপুরে ঝড়ে উড়ে গেছে বিদ্যালয়ের টিনের চাল

Khandaker Jalal Uddin. Email: uddinjalal030@gmail.com
  • Update Time : শনিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৪৩ Time View

 

দৌলতপুর প্রতিনিধি : কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে আদাবাড়ীয়া ইউনিয়নের এম এম এইচ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়টি শুক্রবার বিকেলের কালবৈশাখী ঝড়ে উড়িয়ে নিয়ে গেছে বিদ্যালয়ের টিনের চালা।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ২০০১ সালে বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। ৩৩ শতক জমির উপর টিন-শেড দিয়ে তৈরি ঘরে বিদ্যালয়ের কার্যক্রম ভালোই চলছিল। বর্তমানে এ বিদ্যালয়ে চোদ্দ জন শিক্ষকের পাঠদান ও ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত ২৮৭ জন শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে।
বিদ্যালয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন শ্রেণীর ৮৫ থেকে ৯০ ভাগ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকেন। কিন্তু শুক্রবার বিকেলে বয়ে যাওয়া কালবৈশাখী ঝড়ের তান্ডবে টিন-শেড ঘরের চালা উড়ে গেছে। এতে চারটি শ্রেণিকক্ষ ও অফিসকক্ষের টিনের চালা উড়ে যাওয়ায় পাঠদানের পরিবেশ একেবারে নষ্ট হয়ে যায়।
শনিবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়ের টিন-শেডের তৈরি ঘরের চালা নেই। টিনের চালা ও বেড়ার অংশ পাশের ফাঁকা জায়গায় পড়ে আছে।
৭ম শ্রেণীর ছাত্রী আয়েশা খাতুন বলে, স্কুল রমজান মাসের ছুটি থাকার কারনে আমাদের স্কুলে আসতে হচ্ছেনা কিন্তু ঈদের পরে ক্লাশ শুরু হলে আমরা এই ভাঙ্গা ঘরে কেমন করে ক্লাশ করবো। ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী রিনা খাতুন বলেন, দ্রুত বিদ্যালয়ের চালা সারা না হলে এখন বাতাসের দিনে খোলা আকাশের নিচে ক্লাস করতে সমস্যার সৃষ্টি হবে।
গ্রামের বাসিন্দা ও এক শিক্ষার্থী অভিভাবক তোফাজ্জল হোসেন বলেন, গ্রামের মানুষের সহযোগিতায় গড়ে উঠা বিদ্যালয়ে ছোট ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করতো। কিন্ত ঝড়ে ঘর ভেঙে যাওয়ায় অনেক শিক্ষার্থী আর বিদ্যালয়ে যেতে চাচ্ছেনা। গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই গরিব বলে অল্প সময়ের মধ্যে বিদ্যালয় মেরামতের টাকা তাদের পক্ষে জোগাড় করাও সম্ভব নয়।
প্রধান শিক্ষক হাসানুজ্জামান বলেন, ঝড়ে বিদ্যালয়ের চালা উড়ে যাওয়ার পরেই আমরা বিষয়টি উপজেলা শিক্ষা অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি। ঘরটি মেরামতের জন্য কোন বরাদ্দ পেলে খুব দ্রুত মেরামত করা হবে। তিনি আরো জানান, বিদ্যালয়টি মেরামত করতে লক্ষাধিক টাকার প্রয়োজন। খুব শিগগিরিই বিদ্যালয়ের মেরামত না হলে ভরাবর্ষা মৌসুমে আরো ব্যাপকভাবে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 biplobidiganta.com

Design & Developed By : Anamul Rasel