খন্দকার জালাল উদ্দীন : কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউপি’র গোলাবাড়িয়া গ্রামে তুচ্ছ ঘটনায় এক পরিবারের উপর অর্তকিত ভাবে হামলা চালিয়ে মহিলা সহ ৭ কে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
থানা পুলিশ এ ঘটনার সংবাদ পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধার করে দৌলপুর হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটনায় কামাল হোসেন বাদী হয়ে হামলা কারির বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ সুত্রে জানাযায়, ১১ মে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার ফিলিপনগর ইউপি’র গোলাবাড়িয়া গ্রামের মৃত জামাল প্রামানিকের ছেলে ভ্যান চালক সাগর (৩০)তার ভ্যানে ভুলা মন্ডলের ঘাস বিক্রির উদ্দেশ্যে হামলা কারি স্বপন সর্দারের (৫০) দোকানের সামনে রাখলে স্বপন ক্ষিপ্ত হয়ে ভ্যান চালক সাগরের উপর চড়াও হয়,
অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করতে থাকলে ভ্যান চালক সাগর প্রতিবাদ করলে স্বপন সর্দার ক্ষিপ্ত হয়ে তার নেতৃত্বে উজ্জ্বল (৩২) লিটন (২৩) সহ ৭/৮ জন লোক লাঠি সুঠা, লোহার রোড দিয়ে পরিবারের সকলের উপর হামলা চালায়।
এ হামলায় সাগর (৩৪) তার মা আম্বিয়া খাতুন (৫০) ছোট বোন পারভিনা খাতুন (২৩) ভাই ভাসা (২০) বোন শিরিনা (২৪) সহ ৭ জন মারাত্মক জখম হয়। এলাকাবাসী আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য দৌলতপুর হাসপাতালে নিতে গেলে হামলা কারিরা প্রভাব শালি উশৃংখল,
সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোক হওয়া আহতদের আটকিয়ে রাখে। পরে অবস্থা খারাপ দেখে এলাকাবাসী থানা পুলিশ কে সংবাদ দিলে এস, আই কামরুজ্জামান সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনা স্থলে পৌঁছে তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য দৌলতপুর হাসপাতালে ভর্তি করে দেয়।
আহতদের মধ্যে আম্বিয়া খাতুন ও ছেলে সাগরের অবস্থা আশঙ্কা জনক হাওয়াই কর্তব্যরত ডাক্তার তাদের কে কুষ্টিয়া জেনারেল হসপিটালে প্রের করেন। অন্যান্যরা দৌলতপুর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় আহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে কামাল হোসেন নামে একজন বাদী হয়ে হামলা কারিদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।