1. raselahamed29@gmail.com : admin :
  2. uddinjalal030@gmail.com : jalal030 :
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২৬ অপরাহ্ন

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৪ তম জন্ম বার্ষিকী আজ

Khandaker Jalal Uddin. Email: uddinjalal030@gmail.com
  • Update Time : বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩
  • ২১৫ Time View

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৪ তম জন্ম বার্ষিকী আজ

খন্দকার জালাল উদ্দীন

বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা ১৩০৬ সালে ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিম বঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেণ। তার ডাক নাম দুঃখু মিয়া, পিতার নাম কাজী ফকির আহাম্মেদ, মাতার নাম জাহেদা খাতুন। ১৯৭৬ সালের ২৯ আগষ্ট মোতাবেক বাংলা ১৩৮৩ সনের ১২ ভাদ্র পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে আমাদের কাঁদিয়ে অজানার দেশে চলে যান। তাঁর ১২৪ তম জন্ম দিবসে শ্রদ্ধা আর ভালবাসায় শিক্ত বাংলাদেশ।

কবিকে তার শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে রাষ্ট্রেীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়। একটি গানে তাঁর ইচ্ছার কথা তিনি লিখে গেছেন, মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই, তাই মসজিদের পাশে কবিকে দাফন করা হয়।

তিনি ছোটদের জন্য “কাটবিড়ালী” লিচু চোর “প্রভাতী”সহ বহু ছড়া-কবিতা রচনা করেছেন, যৌবনে রচনা করেছেন প্রেমের কবিতা ও গান, তাইতো তিনি গেছেন তার প্রিয়ার উদ্দেশ্যে-
”মোর প্রিয়া হবে এসো রানী,
দেব খোঁপায় তারার ফুল,
কর্ণে পরাবো তৃতীয়া তিথির
চৈতী চাঁদের দুল।
কন্ঠে তোমার পরাবো বালিকা
হংস সারির দোলানো মালিকা,
বিজলী জরির ফিতায় বাঁধিঁব
মেঘ রং এলো চুল”।
সাম্যের কবি, কাজী নজরুল ইসলাম রচনা করেন ”সাম্যবাদী“র বেশ কিছু কবিতা
”গাহি সাম্যের গান,
যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে
সব বাঁধা ব্যবধান,
যেখানে মিসেছে হিন্দু বৌদ্ধ
মুসলিম খ্রিষ্টান।

আবার বলেছেন-
“মসজিদ এই মন্দির এই,
গির্জা এই হৃদয়,
এইখানে বসে ঈসা মুসা পেল
সত্যের পরিচয়”

ঔপন্যাসিক, গল্পকার, সুরকার, গীতিকার, সেই সংগে চলচিত্রের মানুষ হিসেবে পেয়েছেন সাফল্য। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন প্রথম বাঙ্গালী মুসলিম চলচিত্র পরিচালক।

ছোট বেলায় ১৯১৪ সালে রফিজউল্লা দারগা তার প্রতিভা দেখে পাউরুটির দোকান থেকে নিয়ে আসেন ত্রীসালে এবং দরিরামপুর হাইস্কুলে ভর্তি করে দেন, সেখানে তিনি ২ বছর ছিলেন।

১৯১৯ সালে প্রথম লেখা ’বাউন্ডেলের আত্বকাহিনী’ প্রকাশিত হয় এবং প্রথম কবিতা ’মুক্তি’ প্রকাশ হয়। তিনি ১৯২১ সালে ২২ বছর বয়সে “বিদ্রোহী” কবিতা রচনা করেন,এক রাত্রে তিনি এ কবিতা রচনা করেন, কাল বিজয়ী কবিতা “বিদ্রোহী” বল বীর বল উন্নত মম শীর’ এক দিকে ভালবাসা, অন্য দিকে আঘাত, তাই বিদ্রেহী কবিতার মধ্যে বলেছেন-
“মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী,
আর হাতে রণ তুর্হ্য,
আমি নিত্য পাগল ছন্দ,
আমি আপনার তালে নেচে যায়,
আমি মুক্ত জীবনান্দ”

“শেষ স্তবকে লিখেন

“আমি সেই দিন হব শান্ত,

যবে উৎপিড়ীতের ক্রন্দনরোল

আকাশে বাতাসে ধ্বনিবেনা,

অত্যাচারির খড়গ কৃপান

ভীম রণ ভুমে রণিবেনা”

১৯২২ সালে নিজে দ্বিপাক্ষিক প্রত্রিকা ধুমকেতু প্রকাশ করেন,এ প্রত্রিকায় প্রথম ধুমকেতু কবিতাটি প্রকাশ হয়। কয়েক মাস পর বৃটিশ সরকার ধুমকেতু বাজেয়াত্ব ঘোষনা করেন এবং নজরুলকে কারাগারে নিক্ষেপ করেন, কারাগারে বসে রচনা করেন “শিকল পরার গান”, লিখেছেন আমার বাঁশিকে বাজেয়াত্ত করা হয়েছে, বাঁশির সুর থেমে থাকবেনা, ৪০ দিন অনশন পালন করেন, পরে ১৯২৩ সালে ডিসেম্বরে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।

কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে ১৯২৩ সালে মাতৃস্নেহা বিরজাবালা দেবীর ভাসুরের মেয়ে প্রমীলার সাথে নজরুলের বিবাহ হয়। রচনা করেন বহু কবিতা ’বিজয়ীনি’
“বিজয়ীনি হে মোর রানী
তোমার কাছে হার মানি আজ শেষে”
ও চৈতী হাওয়া লিখেছেন-
উদাস দুপুর কখন গেছে
এখন বিকেল যায়,
ঘুম জড়ানো ঘুমতী নদীর
ঘুমুর পরা পায়।

স্ত্রীর উদ্দেশ্যে লিখেছেন-
“ কবির কবিতা সে সুধু খেয়াল,
তুমি বুঝিবেনা রাণী,
কত জ্বাল দিলে উনূনের জলে
ফোঁটে বুদবুদ বাণী।
বুঝিবেকি তুমি ?
কত ক্ষত হয়ে বেণীর বুকের হাড়ে,
সুর উঠে হায়,
কত ব্যাথা কাঁদে
ঐ সূর বাঁধা বীণার তারে!

গান লেখা, গানে সুর দেওয়া ও গান গাওয়া দিন রাত ডুবিয়ে রেখেছেন নিজেকে, গানের মধ্যে বলেছেন ”মোর প্রিয়া হবে এসো রানী, দেব খোঁপায় তারার ফুল।

১৯২৬ সালে রচনা করেন ’কান্ডারী হুষিয়ার,
দূর্গম গিরি কান্তার মরু,
দুস্তর পারাপার,
লংঘিতে হবে রাত্রি নিশিথে
যাত্রীরা হুশিযার।
নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোষ বলে ছিলেন যখন আমরা যুদ্ধে যাব, তখন এবং জেলে গেলে নজরুলের গান গাইবো, বৃটিশদের বিতাড়িত করার জন্য আজাদ হীন্দ ফোর্স গঠন করে ছিলেন, তাদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য “চল চল চল” কবিতাটি রণ সংগীত হিসেবে নিয়ে ছিলেন, এটি এখন বাংলাদেশের রণ সংগীত হিসেবে গৃহীত হয়েছে।

১৯২৮ সালে বৃটিশ সরকারের অধিন গ্রামাফোন কোম্পানিতে নজরুল ইসলামকে গীত রচনা, সুরকার ও প্রশিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়ে ছিলেন।

০৮.০৩.১৯২৮ তারিখে বন্ধু মোতাহার হোসেনের কাছে একটি অশ্রু শিক্ত চিঠিতে নিজের দুঃখ কষ্টের কথা লিখে জানান।

১৯২৯ সালে ১৫ ডিসেম্বর জাতির পক্ষ থেকে কোলকাতা এ্যালবাট হলে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। আচার্য প্রফুল্ল রায় তার ভাষনে বলে ছিলেন নজরুল মুসলমাননের কবি নয়, তিনি বাংলার কবি, বাঙালীর কবি।

১৯৩০ সালে বড় ছেলে অরিন্দম খালিদ বুলবুল বসন্ত রোগে মারা যায়, অভাব অনটন এমন ভাবে আকড়ে ধরে ছিল, দাফন করা টাকা তাঁর কাছে ছিল না, পুত্র হারা বিয়োগ ব্যাথা কবি ভুলতে পারেনি, তার শোককে শক্তি পরিনত করে প্রায় ৩ হাজার গান রচনা করেন।
জ্যৈষ্ট পুত্র অরিন্দম খালিদ বুলবুল যখন মৃত্যু শর্যায় গান রচনা করেন-
”আমি দ্বার খুলে আর রাখবো না,
পালিয়ে যাবে গো।

গানের মধ্যে বলেছেন-
“আমি চির তরে চলে যাব,
তবু আমারে দেবনা ভুলিতে”

প্রথম বাংলা গজল ও ইসলামী গানের প্রবর্তক ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম- এ সময় পুত্র হারানো ব্যথায় ব্যথিত হয়ে রচনা করেন বহু ইসলামী গান ও গজল,“তৌহিদেরই মুর্শিদ আমার মহাম্মদের নাম” ত্রিভূবনের প্রিয় মোহাম্মদ এলোরে দুনিয়ায়” এ গান ও গজল ঐ সময় কন্ঠ শিল্পী আব্বাস উদ্দীন আহাম্মেদের কন্ঠে চরম জনপ্রিয় হয়েছিল এবং এখন পর্যন্ত মানুষের মনে গেঁথে আছে।
১৯৩১ সালে কবি কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন প্রথম বাঙ্গালী মুসলিম চলচিত্র পরিচালক, বেশ কয়েকটি চলচিত্রে তিনি অংশ গ্রহণ করেন এবং ছবি পরিচালনা করেন। ১৯৩৪ সালে নিজে অভিনিত ও পরিচালিত ছবি “ধ্রুব” মুক্তিপায়, ছবিতে ১৮টি গানের মধ্যে নিজের লেখা গান ছিল ১৭টি, তার লেখা গল্প অবলম্বনে বাংলাদেশে ছবি ”মেহের নিগার” ও ”রাক্ষুসী” সহ বেশ কিছু ছবি প্রকাশ পেয়েছে।

রবীন্দ্রনাথ, শরৎ চন্দ্র, জসিম উদ্দীন, সম সাময়ীক কবি, বয়সে কিছু পার্থক্য থাকলেও তাদের মধ্যে বন্ধত্ব ছিল অনেক, পল্লী কবি জসীম উদ্দীনের বাড়ী ফরিদপুর, মধুমতি নদী পার হয়ে জসিম উদ্দীনের বাড়ীতে বৈঠক ঘরে বসে পল্লী কবির অনুরোধে কবি লিখেন-
”আকাশেতে একলা দোলো
একাদশী চাঁদ,
ঘাটের ধারে ডিঙ্গি তরী
পথিক ধরা ফাঁদ”।

কবির রচনায় যেমন উৎসাহ উদ্দীপনা রয়েছে, তেমনী রয়েছে আবেগ ও হতাশার ছাপ ‘তাই “ঘুবাক তরুর সারি” কবিতার অংশে লিখেগেছেন-
“তোমাদের পাণে চাহিয়া বন্ধু,
আর আমি জাগিবো না,
কোলাহল করে সারা দিনমান
তোমাদের ধ্যান ভাঙ্গিবো না,
আপনার মনে পুড়িবো একেলা
নিঃচল নিঃচুপ গন্ধ বিধূর ধূপ”।

দেশকে ভালবেশে এক স্থানে বলেছেন-
যত রং হউক রং ধনুটির,
সুদূর আকাশে আাঁকা,
আমি ভাল বাসী,
এই ধরণীর প্রজাপতিটির পাখা।
জীবন শয়ান্নের একটি গানে তিনি বলেন-
“কোন কুলে আজ ভিড়লো তরী,
এ কোন সোনার গাঁয়,
আমার ভাঁটির তরী,
আবার কেন উজান বেতে চাই”।

হিন্দু মুসলিম দাঙ্গার সময় সকলকে এক হওয়ার জন্য লিখেছেন-
“মোরা এক বৃন্তে দুটি কুসুম,
হিন্দু-মুসলমান,
মুসলিম তার নয়ন মণি,
হিন্দু তাহার প্রাণ।
এক সে আকাশ মায়ের কোলে,
যেন রবি শশী দোলে।”

প্রকৃতিকে নিয়ে নদীকে নিয়ে লিখেছেন-
“ওগো ও কর্ণফুলি,
তোমার সলিলে পড়েছিল,
কার কানফুল খুলি ?
তোমার সলিলে উজান ঠেলিয়া
কোন তরুণী কে জানে,
সাম্পান নায়ে ফিরে ছিল তার
দ্বয়িতের সন্ধানে,
আনমনে তার খুলে গেল খোঁপা,
কান ফুল গেল খুলে,
সে ফুল কুড়ায়ে পরিয়া কর্ণে
হলে কি কর্ণফুলি ? “
তিনি আমাদের মাঝে নেই, আছে তার সৃষ্টি, আমরা যুগ যুগ ধরে মনে রাখবো তাঁকে, তার সৃষ্টিকে, তিনি ভাঙ্গার গান “ঘুম জাগানো পাখি” “ শিউলী মালা” “রাঙ্গা জবা” “দোলন চাঁপা” “বিষের বাঁশী” “শেষ সওগাত” অগ্নি বীনা” চক্রবাক“ কাব্য গ্রন্থ সহ অসংখ্য ছোট গল্প ও উপন্যাশ রচনা করেছেন।

১৯৩৯ সালে প্রমীলা পক্ষাঘাতে চরম অসুস্থ হয়ে পড়ে, সংসারে অভাব অনটন, কবি দিশে হারা হয়ে পড়েন- ১৯৪১ সালে লিখে ছিলেন-
“যদি আর বাঁশী না বাঁজে,
আমি কবি বলে বলছি না,
আমি আপনাদের ভালবাসা পেয়ে ছিলাম
সেই অধিকারে বলছি,
আপনারা আমায় ক্ষমা করবেন,
আমায় ভুলে যাবেন,
আমি প্রেম দিতে এসে ছিলাম,
আমি প্রেম পেতে এসে ছিলাম,
কিন্তু সে প্রেম পেলাম না বলে,
এই নিরস নিরব পৃথিবী থেকে
চিরদিনের জন্য বিদায় নিলাম।
ইংরাজী আগষ্ট মাসে ২২ শ্রবণ রবি ঠাকুরের তিরো ধ্যান দিবসে তিনি লিখেন কবিতা-
“রবি হারা কবিতা”
উদাস গগণ তলে,
বিশ্বের রবি,
ভারতের কবি,
শ্যাম বাংলার হৃদয়ের ছবি,
তুমি চলে যাবে বলে।
নজরুল ইসলামের ছোট বেলা থেকে দারিদ্র পিছু ছাড়েনি, তারপর স্ত্রী প্রমীলা ১৯৩৯ সালে পক্ষাঘাত, সন্তানের মৃত্যু হলে তিনি মানষিক ভাবে ভেঙ্গে পড়েন।
১৯৪১ সালে কোন এক অজানা আশংকা অনুভব করে কবি লিখে ছিলেন-
“ যদি আর বাঁশী না বাঁজে,
যদি তার সৃজনশীল ক্ষমতা হঠাৎ একদিন হারিয়ে যায়?
তার বাঁশীর সুর স্বদ্ধ হয়ে যায়,
তা মৃত্যু নয়,
মৃত্যুর চেয়ে ভয়ংকর।
নানা দুঃচিন্তায়, অব্যাক্ত চাপা কষ্টে অবশেষে ১৯৪২ সালে কোলকাতা বেতারের এক শিশুতোষ অনুষ্ঠানে কবি অসুস্থ হয়ে পড়েন, পরে তিনি বাঁক শক্তি হারিয়ে ফেলেন। ১৯৪২ সালের জুলাই মাসে তিনি অসুস্থ হন, প্রায় ৩৪ বছর তিনি অসুস্থ এবং নির্বাক ছিলেন।

অসুস্থ হওয়ার পর ১৯৪৫ সালে কলকাতা বিশ্ব বিদ্যালয় “জগৎ দ্বারিনী” স্বর্ণ পদকে ভূষিত করেন। ১৯৬০ সালে ভারত সরকার “পদ্মা ভূষণ” খেতাব দিয়ে সম্মানিত করেন।

১৯৫৬ সালে কবি পুত্র সভ্যসাচী ও অনুরুদ্ধ বিয়ে করে, ১৯৬২ সালে প্রমিলা পরপারে চলে যায়।
অসুস্থ হয়ে পড়ার আগে কবি, একটি হৃদয় স্পর্শী গান রচনা করেন, তিনি বুঝে ছিলেন, আমি আর পারছিনা,তাই লিখে গেলেন-
“ খেলা শেষ হল, শেষ হয় নাই বেলা”।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধে নজরুলের উদ্দীপন সংগীত উদ্বদ্ধ করে ছিল বলে কবিকে জাতীয় কবির মর্যাদা দেয় বাংলাদেশ এবং ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয় ২১শে পদক প্রদান করে এবং ডিলিট ডিগ্রীতে ভূষিত করেন।
১৯৭২ সালের ২৪ মে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্দোগে কবির স্বপরিবারে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন এবং বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করেন।
বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষনা করেন, মৃত্যু পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশে ছিলেন এবং ৭৮ বছর বয়সে সকল মায়া ত্যাগ করে অজানার দেশে চলে যান। কবিকে তার শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের কেন্দীয় মসজিদের পাশে রাষ্ট্রেীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়। আজ তাঁর জন্ম দিনে জাতীর পক্ষ থেকে জানায় শ্রোদ্ধা ভালবাসা।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 biplobidiganta.com

Design & Developed By : Anamul Rasel