খন্দকার জালাল উদ্দীন : কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ৪ টি ইউনিয়ন পদ্মা নদীর ভাঙ্গোনে বিলীন হওয়া চরে ভুট্টা,গম, আলু, পিয়াঁজ, রশুন, মটর, মশুর,সরিষা সহ বিভিন্ন ধরনের ফসলের চাষে মাঠ ভরে গেছে। মনে হচ্ছে চর যেন সুবজের লিলা ভূমি ।
জানাযায় উপজেলার মরিচা, ফিলিপনগর, রামকৃষ্ণ পুর ও চিলমারী ৪ টি ইউনিয়ন পদ্মা নদীর ভাঙ্গোনে বিলীন হয়ে যায়। পরে কয়েক বৎসরে চর জেগে জমির মালিক রা তাদের জমি জরিপ করে বুঝে নিয়ে আবাদের কাজ শুরু করে দেয়। কৃষকরা কয়েকবার চাষ আবাদে মার খেলেও এবারে আবহাওয়া অনকুলে থাকায় তারা ফসল বেশ মাঠে খুব ভালো হয়েছে।
কয়েক জন কৃষকের সাথে স্থানীয় সাংবাদিকরা আলাপ করলে তারা জানান আবহাওয়া যদি অনুকূলে থাকে আর যদি বাজারে ন্যায্য মুল্য পাই তাহলে আমরা আর্থিক ভাবে লাভবান হবো। আর যদি সরকার বিদেশ থেকে গম,ভুট্টা, আলু আমদানি করে তাহলে আমরা চরম ভাবে ক্ষতি গ্রস্থ হবো। তাই সরকারের কাছে আমাদের চাওয়া উৎপাদিত ফসল ন্যায্য দাম দিয়ে কিনে নেওয়া।