খন্দকার জালাল উদ্দীন :কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পানি উন্নয়ন বোর্ডের উদাসীনতাই ওয়াপদা বাধের জায়গা দখল করে প্রভাবশালীরা একের পর এক বিল্ডিং তৈরীর মহোৎসব ছলছে।
এই ঘটনায় এলাকায় জায়গা দখল কে কেন্দ্র করে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে বলে জানা গেছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ সুত্রে জানাযায়, উপজেলার মরিচা ফিলিপনগর বন্যা নিয়ন্ত্রণ রাইটা মহিষকুন্ডি বাধের মরিচা ইউপির বৈরাগীর চর গ্রামের দেড় কিলো ও ফিলিপনগর ইউপির পূর্ব মন্ডলপাড়া থেকে ইসলাম পুর পর্যন্ত পদ্মা নদীর ভয়াবহ ভাঙ্গনো প্রায় ৫ কিলোমিটার ভেঙে নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যায়।
বাকি ইসলাম পুর কামার পাড়া থেকে সদর ঘাট হয়ে প্রাগপুর ইউপির ইসলাম নগর বাধের বাজার পর্যন্ত রক্ষিত থাকে। এই বাধে নদী ভাঙ্গা অনেক ভুমি হীন মানুষ বাধের পাশ্ববর্তী জায়গায় আশ্রয় নিয়ে দির্ঘ্যদিন যাবত বসবাস করে আসছে। তারা অন্য কোন জায়গায় না গিয়ে ওই জায়গায় রোড দিয়ে আর, সিসি কলম ও ভীমদিয়ে তিন চার তলা পর্যন্ত বিল্ডিং ঘর তৈরী করেছে।
তাদের দেখা দেখি আসপাশের প্রভাবশালীরা তাদের সাথে পাল্লা দিয়ে জায়গা দখল করে বিল্ডিং তৈরী করছে। আবার অনেকে পাকা বাড়ী তৈরী করছে, কেউ কলম তুলে নিচে গোডাউন উপরে বসবাসের জন্য বাড়ি তৈরী করছে।
দেখা গেছে বাধের বাজারে মুত আমির সর্দারের দুই ছেলে নহির সর্দার ও বশির সর্দার কলম তুলে মার্কেট করে ভাড়া দিয়েছে,
ফজর আলী দেওয়ানের ছেলে মনিরুল ইসলাম কলম দিয়ে নিচে চার টা গোডাউন সম্পন্ন করে উপরে বাড়ীর কাজ শুরু করেছে ইসলামিক ফাউণ্ডেশন এক অব:শিক্ষক মিজানুর রহমান চার রুমের বিল্ডিং বাড়ি তৈরী করছে,
রফিকুল ইসলাম ২২ টি কলম তুলে বাড়ির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে, পাশ্ববর্তী বুলবুল আহমেদ পাকা বাড়ি, সদর ঘাটে ৪/৫ টা পাকা দোকান বাহির মাদী টলটলি পাড়ায় কালাম সর্দার কলম তুলে নিচে দৌকান করেছে উপরে বাড়ি তৈরীর কাজ করে যাচ্ছে। এই ভাবে বাধের জায়গা দখল করতে থাকলে বাধ বলে আর কিছুই থাকবে না।
এই ঘটনায় স্থানীয় সাংবাদিক রা পানি উন্নয়ন বোর্ডের এস ডি ও, রোকনজ্জামানের সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান সরজমিন তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।