1. raselahamed29@gmail.com : admin :
  2. uddinjalal030@gmail.com : jalal030 :
বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
দৌলতপুরে স্টিয়ারিং গাড়ির ধাক্কায় একজনের মৃত্যু ॥ আহত-৫ দৌলতপুরে বিপুল পরিমাণ ট্যাপেন্টাডল ও ফেনসিডিল উদ্ধার আটক-২ দৌলতপুরে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে দোকানদারের মৃত্যু দৌলতপুরে অস্ত্রের মুখে একমি’র বিক্রয় প্রতিনিধির মোটরসাইকেল ও টাকা ছিনতাই সাজানো নাটক দৌলতপুর কিন্ডারগার্টেন সমিতির সাথে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের মতবিনিময় দৌলতপুরে আইন শৃংখলার চরম অবনতি ॥ অস্ত্রের মুখে বিক্রয় প্রতিনিধির মোটরসাইকেল ও টাকা ছিনতাই দেশের ১০টি জেলা ও মহানগরে পূর্ণাঙ্গ ও আংশিক কমিটি ঘোষণা করেছে বিএনপি দৌলতপুরে পুকুরের পানিতে ডুবে মর্মান্তিক মৃত্যু দৌলতপুরে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত দৌলতপুর ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ দিয়ে চলাচল দেখার কেও নেই

দৌলতপুরে ঝড়ে উড়ে গেছে বিদ্যালয়ের টিনের চাল

Khandaker Jalal Uddin. Email: uddinjalal030@gmail.com
  • Update Time : শনিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৫৮ Time View

 

দৌলতপুর প্রতিনিধি : কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে আদাবাড়ীয়া ইউনিয়নের এম এম এইচ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়টি শুক্রবার বিকেলের কালবৈশাখী ঝড়ে উড়িয়ে নিয়ে গেছে বিদ্যালয়ের টিনের চালা।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ২০০১ সালে বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। ৩৩ শতক জমির উপর টিন-শেড দিয়ে তৈরি ঘরে বিদ্যালয়ের কার্যক্রম ভালোই চলছিল। বর্তমানে এ বিদ্যালয়ে চোদ্দ জন শিক্ষকের পাঠদান ও ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত ২৮৭ জন শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে।
বিদ্যালয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন শ্রেণীর ৮৫ থেকে ৯০ ভাগ শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকেন। কিন্তু শুক্রবার বিকেলে বয়ে যাওয়া কালবৈশাখী ঝড়ের তান্ডবে টিন-শেড ঘরের চালা উড়ে গেছে। এতে চারটি শ্রেণিকক্ষ ও অফিসকক্ষের টিনের চালা উড়ে যাওয়ায় পাঠদানের পরিবেশ একেবারে নষ্ট হয়ে যায়।
শনিবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়ের টিন-শেডের তৈরি ঘরের চালা নেই। টিনের চালা ও বেড়ার অংশ পাশের ফাঁকা জায়গায় পড়ে আছে।
৭ম শ্রেণীর ছাত্রী আয়েশা খাতুন বলে, স্কুল রমজান মাসের ছুটি থাকার কারনে আমাদের স্কুলে আসতে হচ্ছেনা কিন্তু ঈদের পরে ক্লাশ শুরু হলে আমরা এই ভাঙ্গা ঘরে কেমন করে ক্লাশ করবো। ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী রিনা খাতুন বলেন, দ্রুত বিদ্যালয়ের চালা সারা না হলে এখন বাতাসের দিনে খোলা আকাশের নিচে ক্লাস করতে সমস্যার সৃষ্টি হবে।
গ্রামের বাসিন্দা ও এক শিক্ষার্থী অভিভাবক তোফাজ্জল হোসেন বলেন, গ্রামের মানুষের সহযোগিতায় গড়ে উঠা বিদ্যালয়ে ছোট ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করতো। কিন্ত ঝড়ে ঘর ভেঙে যাওয়ায় অনেক শিক্ষার্থী আর বিদ্যালয়ে যেতে চাচ্ছেনা। গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই গরিব বলে অল্প সময়ের মধ্যে বিদ্যালয় মেরামতের টাকা তাদের পক্ষে জোগাড় করাও সম্ভব নয়।
প্রধান শিক্ষক হাসানুজ্জামান বলেন, ঝড়ে বিদ্যালয়ের চালা উড়ে যাওয়ার পরেই আমরা বিষয়টি উপজেলা শিক্ষা অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি। ঘরটি মেরামতের জন্য কোন বরাদ্দ পেলে খুব দ্রুত মেরামত করা হবে। তিনি আরো জানান, বিদ্যালয়টি মেরামত করতে লক্ষাধিক টাকার প্রয়োজন। খুব শিগগিরিই বিদ্যালয়ের মেরামত না হলে ভরাবর্ষা মৌসুমে আরো ব্যাপকভাবে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 biplobidiganta.com

Design & Developed By : Anamul Rasel